খুঁজুন
বুধবার, ২৬শে নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ১১ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

উপকূলে লোকায়ত জ্ঞানের অভিযোজন মেলা অনুষ্টিত 

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ১৬ নভেম্বর, ২০২৪, ৫:৪৬ অপরাহ্ণ
উপকূলে লোকায়ত জ্ঞানের অভিযোজন মেলা অনুষ্টিত 

 

মারুফ হোসেন (মিলন)
শ্যামনগর(সাতক্ষীরা)প্রাতিনিধিঃ

১৬ নভেম্বর ২০২৪ তারিখ শনিবার  সকাল ১০টায় সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগর উপজেলার ঈশ^রীপুর ইউনিয়নের ধুমঘাট (হাসার চক) গ্রামে দুর্যোগ ঝুঁকি মোকাবেলায় লোকায়ত জ্ঞানের প্রয়োগ, প্রদর্শণীর মাধ্যমে অভিযোজন মেলা অনুষ্টিত হয় ।

হাসার চক পদ্ম কৃষক উন্নয়ন সংগঠন, দিঘির পাড় কৃষক উন্নয়ন সংগঠন, হাসার চক কৃষক উন্নয়ন সংগঠন, স্থানীয় জনগোষ্টি, সবুজ সংহতি ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান বারসিক’র যেীথ উদ্যোগে এই অভিযোজন মেলায় কুষক, ছাত্র/ছাত্রী,নারী পুরুষ, যুব, সাংবাদিক, স্থানীয় জনগোষ্টি, বারসিক কর্মকর্তা ও স্থানীয় সরকার প্রতিনিধিগণ অংশগ্রহণ করেন।

প্রাকৃতিক দুর্যোগের মধ্য দিয়ে নানা সংকট মোকাবেলা করে এখনো উপকূলের অনেক কৃষকরা যুদ্ধ করে টিকিয়ে রেখেছেন বহু দেশি জাতের শস্যফসল ও চর্চা।

দুর্যোগ ঝুঁকি মোকাবেলায় লোকায়ত জ্ঞানের প্রয়োগ, প্রদর্শণীর মাধ্যমে অভিযোজন মেলায় ধুমঘাট হাসার চক গ্রামের ৩টি সংগঠন, শীলতলা গ্রামের ১টি সংগঠন ও তেরকাটির চকের ১টি সংগঠনের মোট ১০ জন কৃষানী ১০টি ষ্টলের মাধ্যমে প্রায় ১৬০ ধরনের  স্থানীয় চর্চা প্রদর্শন করেন (ভার্মি কম্পোস্ট,গর্ত কম্পোস্ট,জৈব বালাইনাশক(মেহগনি, নিম, গাঁদা ফুল,তামাক ও হুইল পাউডার),স্থানীয় মাছ সংরক্ষণ,ক্যারেট পদ্ধতিতে ফসল চাষ,বস্তা পদ্ধতিতে ফসল চাষ,বালতি পদ্ধতিতে ফসল চাষ,নষ্ট মাটির ফিল্টারে সবজী চাষ,প্লাস্টিকের পুন:ব্যবহারের মাধ্যমে বোতলে সবজী চাষ, ফেরেমোন ফাঁদের ব্যবহার,মাচা পদ্ধতিতে ফসল চাষ, অচাষকৃত উদ্ভিদ সংরক্ষণ,মশাল,পরিবেশ বান্ধব চুলা,বীজ সংরক্ষন পদ্ধতি,দুর্যোগকালীন শুকনা খাবার সংরক্ষন,হাজল পদ্ধতিতে ডিম ফুটানো, হাজল, লবন তৈরী,মালসা পদ্ধতিতে সবজি চাষ, মাছ ধরার স্থানীয় পদ্ধতি লাভা,হামান দিস্তা, মেটে, খড়ের ঘর, মাছ ধরার আটল,ঝুড়ি পদ্ধতি শামুক, ঘুটের ছাই,মতিয়ার তামাক, গুল, গোচনা ডোল পদ্ধতি, ভিটা উচু করন,ঢেকি, কাকতাড়ুয়া, ভার্মি কম্পোষ্ট মাটির, মধ্যে বীজ সংরক্ষনসহ অন্যান্য্ পদ্ধতি)। কৃষানীদের প্রদর্শিত অভিযোজন চর্চার সংখ্যা,মান ও উপস্থাপনের উপর ভিত্তি করে কৃষানীদের পুরষ্কার বিতরণ করা হয়। মেলায় প্রবীণ কৃষানীরা নতুন প্রজন্মের কাছে আগের দিনের কৃষি চর্চার তথ্য তুলে ধরেন। অভিযোজন মেলায় প্রথম স্থান অর্জন করেন নমিতা মন্ডল ,দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেন কনিকা মন্ডল ,তৃতীয় স্থান অর্জন করেন নীলিমা মন্ডল

অভিযোজন মেলার গুরুত্ব তুলে ধরে সমাজ সেবক ও কৃষক সুকন্ঠ আউলিয়ার পরিচালনায় অভিযোজন মেলার গুরুত্ব তুলে ধরে প্রদর্শনী মেলা শেষে বক্তব্য রাখেন সমাজ সেবক মিজানুর রহমান, হাসার চক পদ্ম কৃষক উন্নয়ন সংগঠনের সন্ধ্যা রানী মন্ডল , সমাজ সেবক ও কৃষক সুকন্ঠ আউলিয়া,পশ্চিম জেলেখালী কৃষক সংগঠনের সভাপতি ভূধর চন্দ্র মন্ডল, শিক্ষক  মৃত্যন্জয় মন্ডল, জবা কৃষি নারী সংগঠনের সভাপতি লতা মন্ডল যুব নারী উমা রানী মিস্ত্রি ,হাসার চক কৃষক উন্নয়ন সংগঠনের হৃতিশ কুমার মন্ডল, বারসিক’র আঞ্চলিক সমন্বয়কারী রামকৃষ্ণ জোয়ারদার, বরষা গাইন ও বাবলু জোয়ারদার,বিশ্বজিৎ মন্ডল,মারুফ হোসেন, মনিকা পাইক প্রমুখ।

বক্তারা বলেন, দিন আমাদের এলাকায় লবনাক্ততা বাড়ছে ঘুর্ণিঝড় হচ্ছে সাথে আছে নদী ভাঙনের মত দুর্যোগ। এসব পরিবর্তিত অবস্থার সাথে উপকূলীয় অঞ্চলের কৃষকরা সাথে খাপ খাওয়ানোর জন্য বিভিন্ন কেীশল /চর্চা প্রয়োগ করার চেষ্টা করছেন। এই চর্চা প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম চর্চা হয়ে আসছে।  জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে উপক’লীয় এলাকায় লোকায়ত জ্ঞানের ব্যবহার করে টিকে থাকার চেষ্টা করছেন। দিন দিন এই জ্ঞানের সম্প্রসারন হচ্ছে। আমাদের কৃষি জমি আগের থেকে বাড়েনি বরং কমেছে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারনে আমাদের নানা ধরনের পোকার আক্রমন বেড়েছে। পোকার আক্রমন ঠেকাতে ও বেশি ফসল উৎপাদনের জন্য অতিরিক্ত মাত্রায় কীটনাশক ব্যবহার করি কিন্তু আমার জ্ঞান ব্যবহার করেও এগুলো দমন করা যেত। লোকায়ত জ্ঞানের মাধ্যমে কৃষি চর্চা সংরক্ষন,ব্যবহার ও সম্প্রসারনে সকলের সচেতনতা বাড়াতে হবে। কৃষকদের নিজস্ব চর্চা ব্যবহার দেখে আমাদের উপকূলীয় এলাকার অনেক কৃষক এই চর্চা ব্যবহার করে নিজের জ্ঞানকে বাড়াতে পারবে।

শ্যামনগরে ইকোসিস্টেম কার্যক্রম বিষয়ক যুব কর্মশালা ও বৃক্ষ রোপন

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৫, ৬:২১ অপরাহ্ণ
শ্যামনগরে ইকোসিস্টেম কার্যক্রম বিষয়ক যুব কর্মশালা ও বৃক্ষ রোপন

 

নিজস্ব প্রতিনিধি।
ব্লু ইকোনমি এ্যান্ড ইনক্লুসিভ ডেভেলপমেন্ট ফর ক্লাইমেট জাস্টিস প্রকল্পের আওতায় ইকোসিস্টেম কার্যক্রম বিষয়ক যুব কর্মশালা ও বৃক্ষ রোপন কর্মসূচী অনুষ্ঠিত হয়েছে।

কমিউনিটি ডেভলপমেন্ট সেন্টার (কোডেক) এর আয়োজনে ও অক্সফাম বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়ান এইড এর সহযোগিতায় বৃহস্পতিবার ১৯ নভেম্বর উপজেলা নির্বাহী অফিসারের সম্মেলন কক্ষে যুব কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। কর্মশালা শেষে ১১৫ নং ঝুরঝুরিয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ফলের চারা রোপন করা হয়।

কমিউনিটি ডেভেলপমেন্ট সেন্টার (কোডেক) এর প্রজেক্ট অফিসার মোঃ রাসেল আমিন এর সভাপতিত্বে উক্ত কর্মশালায় অতিথি হিসেবে উপস্তিত ছিলেন উপজেলা সহকারী যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা এস এম আহসান হাবীব।

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন কোডেক বিডফরসিজে প্রকল্পের প্রকল্প ব্যবস্থাপক সোহরাব হোসেন সহ উপজেলার ৮টি ইউনিয়ন থেকে আসা ২০ জন যুব সেচ্ছাসেবক।

পলিথিন ও প্লাস্টিক দূষণ প্রতিরোধে শ্যামনগরে পাটের ব্যাগ বিতরণ  

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২৫, ৯:২১ অপরাহ্ণ
পলিথিন ও প্লাস্টিক দূষণ প্রতিরোধে শ্যামনগরে পাটের ব্যাগ বিতরণ  
   শ্যামনগর ( সাতক্ষীরা)   প্রতিনিধি।
পলিথিন ও প্লাস্টিক দূষণ প্রতিরোধে শ্যামনগর বাজার কমিটি এবং ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদের করণীয় কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। কর্মশালা শেষে ব্যবসায়ীদের মাঝে পাটের ব্যাগ বিতরণ করা হয়। বুধবার (১৯ নভেম্বর) বেলা ১১টায় উপজেলা অফিসার্স ক্লাব মিলনায়তনে উন্নয়ন সংস্থা রূপান্তরের পক্ষ থেকে পাটের ব্যাগ বিতরণ করেন, রুপান্তরের প্রজেক্ট ম্যানেজার তছলিম আহমেদ টংকার, মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের একাডেমি সুপারভাইজার মিনা হাবিবুর রহমান ও ইকো সুন্দরবন প্রকল্পের জেলা সমন্বয়কারী গোলাম কিবরিয়া।
শ্যামনগর বাজারের ৩৫জন ব্যবসায়ীদের প্রত্যেকের হাতে ১০০পিচ করে পাটের ব্যাগ তুলেন দেওয়া হয়। প্রতিটি ব্যাগের গায়ে লেখা ছিল “আর নয় পলিথিন, বিকল্প ব্যাগ হাতে নিন”। বিনা মূল্যে সাড়ে ৩ হাজার ব্যাগ ব্যবসায়ীদের হাতে তুলে দেওয়া হয়। মানুষ দৈনন্দিন বাজার কিংবা ব্যবহার্য জিনিস বহনের ক্ষেত্রে পলিথিনের বিকল্প হিসেবে ব্যবসায়ীরা এই ব্যাগ ফ্রিতে সাধারণ জনগণের হাতে তুলে দেবে।
অতিথিরা বলেন, পলিথিন পরিবেশের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। পরিবেশ রক্ষায় পাটের ব্যাগ ব্যবহার এখন সময়ের দাবি। ব্যবসায়ীরা যদি এগিয়ে আসেন, তাহলে খুব সহজেই পলিথিনমুক্ত শ্যামনগর গড়ে তোলা সম্ভব। ব্যবসায়ীরাও এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, ক্রেতাদের সচেতনতার পাশাপাশি পাটের ব্যাগ সহজলভ্য হলে তারা স্থায়ীভাবে পলিথিন ব্যবহার বন্ধ করতে পারবেন। পরিবেশ সচেতনতা বাড়াতে আগামী দিনগুলোতে আরও ব্যাপকভাবে প্রচার-প্রচারণা চালানো হবে বলে আয়োজকরা জানান।
এসময় উপস্থিত ছিলেন শ্যামনগর কাঁচা বাজারের সাধারণ সম্পাদক নূর ইসলাম, ইয়ুথ ফর সুন্দরবনের সভাপতি আশিকুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক মুনতাকির ইসলাম (রুহানি), প্রচার সম্পাদক সাইফুল ইসলামসহ ব্যবসায়ীবৃন্দ।

শ্যামনগরে সৌদি প্রবাসীর কষ্টার্জিত ৩৬ লক্ষ টাকা ফেরৎ পেতে সংবাদ সম্মেলন

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২৫, ৭:৪৫ অপরাহ্ণ
শ্যামনগরে সৌদি প্রবাসীর কষ্টার্জিত ৩৬ লক্ষ টাকা ফেরৎ পেতে সংবাদ সম্মেলন
শ্যামনগর প্রতিনিধি: সাতক্ষীরার শ্যামনগরের সৌদি প্রবাসী গোলাম মোস্তফার কষ্টার্জিত ৩৬ লক্ষ টাকা ফেরৎ পেতে নুরনগর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি আব্দুল কাদের ( সাবেক মেম্বর) ও তার ভাই আবুল হোসেনের বিরুদ্ধে শাস্তির দাবীতে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১৮ নভেম্বর (মঙ্গলবার) শ্যামনগর উপজেলা প্রেস ক্লাবে শ্যামনগরের কৈখালী ইউনিয়নের মেন্দিনগর গ্রামের জমাত আলী সরদারের পুত্র সৌদি প্রবাসী গোলাম মোস্তফা ক্রন্দনরত অবস্থায় জানান,নুরনগর ইউনিয়নের রামজীবনপুর গ্রামের আক্তার সরদারের পুত্র তার খালাতো ভাই আব্দুল কাদের ৩২ লক্ষ টাকা ও  আবুল হোসেন ৪ লক্ষ টাকা জমি বিক্রয়ের প্রলোভন দেখিয়ে প্রতারনা করে টাকা আত্মসাৎ করায তিনি এখন পথের ভিখারী। আব্দুল কাদের নুরনগর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি ও সাবেক ইউপি সদস্য এবং তার ভাই আবুল হোসেন আওয়ামীলীগের সক্রিয় কর্মী হওয়ার সুবাদে তাদের জমি মেন্দিনগরে থাকায় ঐ জমি বিক্রয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ফুঁসলিয়ে গোলাম মোস্তফার কাছ থেকে টাকা গ্রহণ করেন। ২০২২ সাল থেকে ৩৬ লক্ষ টাকা বিভিন্ন সময় দফায় দফায় গ্রহন করা হলেও গোলাম মোস্তফা কে টাকাও ফেরৎ দিচ্ছেন না এবং জমিও কোবলা রেজিষ্ট্রি করে না দেয়ায় মানবেতর জীবনযাপন করছে। সৌদি প্রবাসী গোলাম মোস্তফার বৈদেশিক কষ্টার্জিত অর্থ ও তার সহোদর ভাই সৌদি প্রবাসী সাদ্দাম হোসেনের বৈদেশিক কষ্টার্জিত অর্থ সহ বিভিন্ন ব্যক্তির নিকট ধারদেনা করে ৩৬ লক্ষ টাকা নিয়ে প্রতারনার শিকার হয়ে এখন সে পথের ভিখারী। তার মাটির ঘরে পলিথিন দিয়ে যৌথ সংসারে অতি দুঃখ কষ্টে জীবন যাপন করছে। সৌদি প্রবাসী গোলাম মোস্তফা একজন সরল সহজ প্রকৃতির ব্যক্তি হয়ে তার খালাতো ভাই আব্দুল কাদের ও আবুল হোসেন ছলচাতুর করে টাকা লুটে নেন। আব্দুল কাদেরের পুত্র এস, এম, সামুন (বিদ্যুৎ) কে পুলিশের চাকুরী দিতে এবং তিনি আলীসান বাড়ি করতে টাকা গুলো খরচ করেছেন।  জমি রেজিস্ট্র বা টাকা ফেরৎ দেয়ার প্রতিশ্রুতি বার বার লঙ্ঘন করে বিপদে ফেলেছেন গোলাম মোস্তফা কে। সৌদি প্রবাসী গোলাম মোস্তফা এখন অনাহারে অর্ধহারে দুশ্চিন্তায় দুঃখে দিনাতিপাত করছেন। উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবরে লিখিত আবেদনের প্রেক্ষিতে কৈখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কে মেম্বরসহ উভয় পক্ষ কে মিমাংসার উদ্যোগ নিয়ে তদন্তের নির্দেশ প্রদান করা হয়। কৈখালী ইউনিয়নের ৯ জন ইউপি সদস্য ও উভয় পক্ষ উপস্থিততিতে তদন্তে ৩৬ লক্ষ টাকা নেয়ার বিষয়টি সত্যতা প্রমানিত হয়। ইউপি চেয়ারম্যান শেখ আব্দুর রহিম স্বাক্ষরিত উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবরে লিখিত তদন্ত প্রতিবেদনে আব্দুল কাদের ও তার ভাই আবুল হোসেন অত্যন্ত ধ্রুত ৩৬ লক্ষ টাকা নিয়ে আত্মসাৎ করা, সৌদি প্রবাসী গোলাম মোস্তফা সর্বস্ব হারিয়ে ঘরের উপরে পলিথিন দিয়ে ২ টি বিবাহ যোগ্য কন্যাসহ একজন শিশু কন্যা স্ত্রী ও বয়োবৃদ্ধ মা কে নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করার বিষয়টি উল্লেখ করেন।সাবেক উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোছাঃ রনী খাতুন এর স্বাক্ষরিত তদন্ত রিপোর্টে আব্দুল কাদের ও আবুল হোসেন প্রতারনা করায় শাস্তি যোগ্য অপরাধ মর্মে সত্যতা প্রমাণিত হয়েছে। এ ব্যাপারে সৌদি প্রবাসী গোলাম মোস্তফার কষ্টার্জিত ৩৬ লক্ষ টাকা ফেরৎ পেতে যথাযথ কর্তৃপক্ষের আশুহস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

সম্পাদক ও প্রকাশক: তপন কুমার বিশ্বাস

নির্বাহী সম্পাদক : সাহেব রেজা

বার্তা সম্পাদক: জামাল বাদশা

শহীদ মুক্তিযোদ্ধা সড়ক, শ্যামনগর, সাতক্ষীরা।

info@modernnewsbd.com

+8801715-368022

Developed By: Digital Network